অধ্যক্ষ পদে জাল কাগজপত্র দিয়ে এম.পি.ও করণে পায়তারা, টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী উপজেলার ধোপাখালী টেকনিক্যাল এ্যান্ড বি.এম কলেজের, জনাব “সজল কুমার” দীর্ঘ্য ১৫ বৎসর যাবৎ ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ (প্রভাষক ব্যবস্থাপনা) হিসাবে কাজ করে আসছেন। বিগত নভেম্বর ২০১৯ ইং সালের শিক্ষা মন্ত্রনালয় কলেজ এম.পি.ও ভূক্তির লক্ষ্যে অনলাইন আবেদন চাইলে সে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসাবেই আবেদন করেন। কিন্তু কলেজটি যেই মাত্র এম.পি.ও র তালিকায় নাম এসে যায় তখনই সে পূর্ণাঙ্গ প্রিন্সিপাল হওয়ার জন্য সুযোগ খুজতে থাকেন। অধ্যক্ষ পদে তার কাম্য অভিজ্ঞতা ও শিক্ষাগত যোগ্যতায় সর্বশেষ পরিক্ষায় ৩য় শ্রেণী থাকায়, ডিজি প্রতিনিধি একজনের পরিবর্তে অন্য জনের স্বাক্ষর থাকায় নিয়োগ বিধি সম্মত নয় বলে উল্লেখ রয়েছে এবং ডিজি প্রতিনিধির মনোনয়নের প্রায় এক মাস পূর্বে নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে ইহাও বিধি সম্মত নয়। এক পর্যায়ে ১৫ বৎসর আগের তারিখে বোর্ডের বাছাই কমিটি গঠন ছাড়াই (জাল বাছাই কমিটি) অধ্যক্ষ পদে তার নামে নিয়োগ যোগদান দেখিয়ে পূর্ণাঙ্গ অধ্যক্ষ হতে বে-পরোয়া হয়ে উঠেছে। যার সত্যতা বিগত (০৮ জুলাই ২০২০) ইং তারিখের ডিজির ওয়েব সাইটের প্রকাশিত তালিকায় কাগজপত্রের টেমপারিং বিষয়টি নিশ্চিৎ হয়েছে। খবর নিয়ে দেখা য়ায় ঐ কলেজে শিক্ষক কর্মচারী নিয়োগের বিষয়ে বোর্ড কতিৃক নিয়োগ বাছাই কমিটি গঠন করার কথা থাকলেও তা না করে সাধারণ বোর্ড এর নিয়মে নিয়োগ কার্যক্রম করে সেখানে সে প্রভাষক হিসাব বিজ্ঞান বিষয়ে চাকুরী গ্রহণ করে। এমতবস্থায় এম.পি.ও র জন্য সকল কাগজপত্র উপজেলা নির্বাহী অফিসারের চোখকে ফাকি দিয়ে অধ্যক্ষ পদে বিলের জন্য আবেদন করেন।তার নিয়োগ বোর্ড , বাছাই কমিটি, ডিজি প্রতিনিধির চিঠি সব ভূয়া ও জাল। এলাকায় খবরটি প্রকাশিত হলে বিষয়টি নিয়ে অত্র এলাকায় মিশ্রপ্রতিক্রিয়া চলছে। অতএব ডিজি অফিসের যথাযথ কতিৃপক্ষের দৃষ্টি দেওয়ার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
প্রকাশক ও সম্পাদকঃ রেজাউল হক(রনি),
কারিগরি সহযোগিতায়: অক্ষ টেক